Skip to main content

Featured

Deshi88

 গল্পের পরবর্তী অংশ: মায়া ও রাহুলের প্রথম সাক্ষাতের পর, তাদের সম্পর্ক আরও গভীর হতে থাকে। প্রতিদিনের কথোপকথন, ফোনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কথা বলা, একে অপরের প্রতিটি অনুভূতি ভাগ করা—তাদের সম্পর্কটা যেন এমন এক জায়গায় পৌঁছেছিল, যেখানে তারা আর একে অপরকে ছাড়া বাঁচতে পারত না। কিন্তু, বিষয়টি সহজ ছিল না। মায়ার পরিবার ছিল খুব কড়া এবং রাহুলের সম্পর্কে খুব একটা জানতেন না তারা। মায়া জানত, তার পরিবার এ সম্পর্কে কখনোই অনুমতি দেবে না, বিশেষ করে তার বাবা। কিন্তু সে জানত, তাকে আর কিছুই থামাতে পারবে না। সে রাহুলকে চায়, আর তার ভালোবাসা তীব্র হতে থাকে। একদিন, রাহুল মায়াকে এক অদ্ভুত প্রস্তাব দিল—"তুমি যদি সত্যিই আমাকে ভালোবাসো, তাহলে আমার সাথে পালিয়ে চলে আসো।" এটা ছিল একটি সাহসী এবং ঝুঁকিপূর্ণ প্রস্তাব, তবে মায়ার মধ্যে সেই ঝুঁকি নেওয়ার সাহস ছিল। সে জানত, তার জীবন বদলে যাবে, কিন্তু সে প্রস্তুত ছিল। পরের দিন, রাহুল মায়াকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা তৈরি করল। মায়া সবকিছু পিছনে ফেলে, শুধু রাহুলের সাথে থাকতে চাইল। সেই রাতেই, তারা নির্দিষ্ট জায়গায় দেখা করল, এবং কিছুক্ষণ পরেই, তারা একসাথে চলে গেল।...

Deshi Babhi


 Click Now

Open Video


Click Now

Open Video

বইয়ের ভেতর লুকানো ভালোবাসা


তৃণা শহরের সবচেয়ে পুরনো বুকশপটায় ঢুকেছিল একটা বিরল বইয়ের খোঁজে। শেলফের সামনে দাঁড়িয়ে যখন বই ঘাঁটছিল, হঠাৎ একটা বই টানতে গিয়ে সঙ্গে থাকা আরেকটা বই নিচে পড়ে গেল।


— "সরি, আমি তুলে দিচ্ছি!"


একটা হাত বইটা তুলে নিয়ে সামনে বাড়িয়ে দিল। তৃণা তাকিয়ে দেখল, একজন ছেলেও ঠিক একই বই খুঁজছিল।


— "তুমিও কি ‘নীল চিঠি’ খুঁজছিলে?" ছেলেটা জিজ্ঞেস করল।


তৃণা অবাক হয়ে বলল, "হ্যাঁ! তুমি?"


— "হ্যাঁ, কিন্তু এটা তো শুধু একটাই আছে!"


তারা দুজনেই চুপচাপ বইটার দিকে তাকিয়ে থাকল।


ছেলেটা একটু হাসল।


— "আমি তূর্য। যদি তুমি চাও, বইটা তুমি নাও। পড়ে হলে আমায় দিতে পারো?"


তৃণা মৃদু হেসে বলল—


— "আচ্ছা, তবে একটা শর্তে। যখন ফেরত দেব, কফি খেতে যেতে হবে!"


তূর্য চমকে তাকাল, তারপর হাসল।


— "ডিল পাকা!"


একটা বইয়ের পাতা উল্টে গিয়ে শুরু হলো এক নতুন ভালোবাসার গল্প!


Comments

Popular Posts