Skip to main content

Featured

Deshi88

 গল্পের পরবর্তী অংশ: মায়া ও রাহুলের প্রথম সাক্ষাতের পর, তাদের সম্পর্ক আরও গভীর হতে থাকে। প্রতিদিনের কথোপকথন, ফোনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কথা বলা, একে অপরের প্রতিটি অনুভূতি ভাগ করা—তাদের সম্পর্কটা যেন এমন এক জায়গায় পৌঁছেছিল, যেখানে তারা আর একে অপরকে ছাড়া বাঁচতে পারত না। কিন্তু, বিষয়টি সহজ ছিল না। মায়ার পরিবার ছিল খুব কড়া এবং রাহুলের সম্পর্কে খুব একটা জানতেন না তারা। মায়া জানত, তার পরিবার এ সম্পর্কে কখনোই অনুমতি দেবে না, বিশেষ করে তার বাবা। কিন্তু সে জানত, তাকে আর কিছুই থামাতে পারবে না। সে রাহুলকে চায়, আর তার ভালোবাসা তীব্র হতে থাকে। একদিন, রাহুল মায়াকে এক অদ্ভুত প্রস্তাব দিল—"তুমি যদি সত্যিই আমাকে ভালোবাসো, তাহলে আমার সাথে পালিয়ে চলে আসো।" এটা ছিল একটি সাহসী এবং ঝুঁকিপূর্ণ প্রস্তাব, তবে মায়ার মধ্যে সেই ঝুঁকি নেওয়ার সাহস ছিল। সে জানত, তার জীবন বদলে যাবে, কিন্তু সে প্রস্তুত ছিল। পরের দিন, রাহুল মায়াকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা তৈরি করল। মায়া সবকিছু পিছনে ফেলে, শুধু রাহুলের সাথে থাকতে চাইল। সেই রাতেই, তারা নির্দিষ্ট জায়গায় দেখা করল, এবং কিছুক্ষণ পরেই, তারা একসাথে চলে গেল।...

Girls fingaring


 Click Now

Open Video

Play Video


চিরকালের অপেক্ষা


বৃষ্টি হচ্ছিল। রাস্তার ধারে একটা বাস স্টপের নিচে দাঁড়িয়ে ছিল আনিকা। হাতে একটা ছাতা ছিল, কিন্তু ব্যবহার করছিল না। বৃষ্টিতে ভিজতেই যেন বেশি ভালো লাগছিল ওর।


হঠাৎ একটা কণ্ঠ শুনল—


— "তুমি এখনো বৃষ্টিতে ভেজো?"


আনিকা চমকে উঠে পাশে তাকাল। হৃদয়! ছয় বছর পর দেখা, তাও এমন এক বৃষ্টিভেজা সন্ধ্যায়!


— "তুমি… এখানে?"


— "হ্যাঁ, তোমার অপেক্ষায়।"


আনিকার গলা শুকিয়ে গেল। ছয় বছর আগে হৃদয় চলে গিয়েছিল, একটাও যোগাযোগ করেনি। আর এখন হঠাৎ ফিরে এসে বলছে, অপেক্ষা করছিল?


— "তুমি মিথ্যে বলছো।"


হৃদয় হাসল।


— "তুমি কি জানো, আমি প্রতিদিন এই স্টপের সামনে দিয়ে যাই, যদি কোনোদিন তোমাকে আবার দেখি?"


আনিকা কিছু বলতে পারল না। বৃষ্টি পড়ছিল, আর সেই শব্দের নিচে লুকিয়ে ছিল তাদের না বলা হাজার কথা।


হৃদয় হাত বাড়িয়ে দিল—


— "চলো, আবার একসঙ্গে হাঁটি?"


আনিকা তাকিয়ে থাকল কিছুক্ষণ। তারপর নিঃশব্দে হৃদয়ের হাতটা ধরে ফেলল। বৃষ্টি পড়তেই থাকল, কিন্তু এবার সেটা একলা ভেজার জন্য ছিল না… বরং দুজনের জন্য!


Comments

Popular Posts